শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন
আগামীকাল সাঁথিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে, সভাপতি পদপ্রার্থী সবার শীর্ষে এগিয়ে আছেন মাননীয় ডেপুটি স্পিকার আলহাজ্ব এডভোকেট শামসুল হক এমপি মহোদয়ের বিশ্বস্ত সৈনিক জননেতা জনাব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার মহোদয় গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারণ মমত্ববোধের কারণেই পরিণত বয়সে হয়ে ওঠেন,রাজনীতিবিদ বিভিন্ন সময়ে সাঁথিয়া উপজেলার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন।
৭৫ পরবর্তীতে অনেকেই আওয়ামীলীগ এর রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হতে ভয় পেত, সে সময় টাতে মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম নিতে কিংবা নৌকার স্লোগান দিতে ভয় পেত, ঠিক সেসময় ১৯৭৯ সালে তিনি ততকালীন সাঁথিয়া থানা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন।
৮১ সালে জননেত্রী দেশে আসলেন, স্বৈরাচারী এরশাদের সময়কাল তখন। নেত্রী সারাদেশ ঘুরে ঘুরে আওয়ামীলীগ পরিবারটিকে সংঘবদ্ধ ও সুসংঘটিত করায় ব্যস্ত। ঠিক সেসময় ১৯৮৬ সালে আমাদের সাঁথিয়া উপজেলাবাসীর নেতা ততকালীন সাঁথিয়া থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন।
এখন দল ক্ষমতায় অনেকেই এখন আওয়ামীলীগের বড় পোস্টে আসতে চায়, কেন আসতে চায় কিসের লোভে আসতে চায় তা সবাই বোঝে।
৭৫-৯৬ এই ২১ বছর তারা কোথায় ছিলেন তাদের ভূমিকা কি ছিলো!!
শুধু আওয়ামীলীগের নেতা হওয়ার জন্য বহুবার মার খেয়েছেন, জেল খেটেছেন এমনকি প্রাণে মেরে ফেলারও চেষ্টা করেছে।
অপরেশন ক্লিন হার্টের নামে খালেদা-তারেক গং দের সেই বিভীষিকাময় সময় ২০০১-২০০৬ তারা কোথায় ছিল!!
আমাদের নেতা ৯১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাঁথিয়া উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক আর ২০০৩ সালে সিনিয়র যুগ্ম সাবধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
বসন্তের কোকিল নয়! নিজের জীবন যৌবনের শ্রেষ্ঠ সময় তিনি এই দলের পেছনে ব্যয় করেছেন। ধীরে ধীরে কর্মী থেকে নেতা হয়েছেন, একদিনে নয়!!