রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন
বিপ্লব হোসেন (ফারুক)ঃগাজীপুর কালিয়াকৈর রেঞ্জের আওতায় মৌচাক বিটের মধ্যপাড়ার ইউনিয়নের সাকাশ্বর মৌজা তানহা ফ্যাক্টরির নামে বনের গাছ কেটে রাস্তা নির্মাণ করছে এক শ্রেণির দখলবাজগন।বিট কর্মকর্তা অবগত থাকার পরেও অজ্ঞাত কারণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানাযায়। এখানে চলছে আলো আঁধারের খেলা,মৌচাক সাববিটের দায়িত্বরত ফরেষ্টগার্ড আতিক মিয়া ফরেস্টের উচ্চ পর্যায়ের অফিসারদের নাম ভাঙ্গিয়ে স্থানীয় কথিত নেতা ও ভূমিদস্যদের সঙ্গে গোপন সখ্যতা গড়ে তুলে মুরাদপুর,বরাব, সাকাশ্বর,আংশিক রতনপুরসহ রেলস্টেশন এলাকায় নির্দ্বিধায় চালিয়ে যাচ্ছেন বন ধ্বংসের অনৈতিক কর্মযজ্ঞ। বিশ্বস্ত সূত্রের বরাতে জানা যায় তাহার নানান অপকর্মের কথা,কালিয়াকৈর জাটালিয়া ও চন্দ্রা কালামপুরের ধ্বজা তুলে তিনি/ তাহারা শাখ দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন এই বলে যে, ৫ই আগস্টের পর থেকে জানমালের ভয়ে দখলবাজ কথিত নেতাদের মুখাপেক্ষী হতে পারছেন না।খোঁজ নিয়ে জানা যায় মৌচাক বিটের আশপাশে বন কর্মীদের সাথে কোন রাজনৈতিক নেতা কর্মী সমর্থকদের মাঝে সাংঘর্ষিক ঘটনা ঘটেনি,কালিয়াকৈর রেঞ্জের আওতায় অন্যান্য বিটের বিভিন্ন সাংঘর্ষিক ঘটনার সূত্রে মৌচাক বিটের সাথে নানান রঙে রাঙ্গিয়ে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলে বেড়াচ্ছেন আতিক নামের এই বন গার্ড,তার মাঝে বড় কথা হলো এসিএফ সমপর্যায়ের একাধিক ব্যক্তির সাথে তাহার বন্ধুত্বের সম্পর্কের কথা হর হামেশাই বলে বেড়ান,যাতে করে তার অপকর্মের কথা সাহস করে কেহ প্রকাশ করতে না পারে। সমূহ বিপদ দেখলে নামিদামি পত্রিকার সাংবাদিকদের কথা বলে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেন। অবস্থা আরো বে-গতিক দেখলে বিষয়টা বিএন পি নেতাকর্মীদের উপর দোষ চাপিয়ে দিয়ে অনুকম্পার আশ্রয় গ্রহণ করেন। মৌচাক সাব বিটের বনগার্ড আতিক মিয়া কে তাহার বুদ্ধিদীপ্ত পন্ডিত্বের কারণে অনেকেই তাহাকে খেক শিয়াল বললেই চিনে থাকেন। কারণে অকারনে মৌচাক বিট কর্মকর্তার সাথে বিগত দিনে নতুন অবস্থায় মাঝেমধ্যে মতনৈক্য দেখা দিলেও বর্তমানে উল্লেখিত বিটের প্লট মালিকদের সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান হিসেবে খ্যাত ফজল পীরের আশীর্বাদে বিট কর্মকর্তা সাইফুল বারী মুরিদান আতিকের সম্পর্কের জলে জড়িয়ে গেছেন।চিহ্নিত এই খেক শিয়াল নামের সাথে বাচ বিচার করে বনের সর্বোত্তএলাকায় মোরগ মুরগিও খুঁজে বেড়ান তিনি তার পছন্দের মানুষদের ভূজনের জন্য,যেমনটি জানিয়েছেন স্থানীয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিবর্গ সমূহ এ ব্যাপারে আতিক মিয়ার সাথে মুঠো ফোনে কথা বলে সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কাপা কাঁপা কন্ঠে অতি ভঙ্গিমায় বলেন আমরা বিএনপি নেতাকর্মীর ভয়ে অফিস ভবনে ঘুমাতেই পারছি না মোড়োগ মুরগি ধরি কেমনে।বন ধ্বংসের স্থান হচ্ছে বন খেকোদের হাতে,কিন্তু বন রক্ষার স্হান কাহার হাতে জানতে চায় সাধারণ মানুষ ও পরিবেশবাদীগণ।