শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৮ অপরাহ্ন

সর্বশেষ :
মহদীপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হলেন বিএনপি নেতা আজাদুল ইসলাম কালিগঞ্জে ৩৪৭ বোতল ফেন্সিডিল সহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক যশোরে ১৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা -খুলনা ট্রেন চলাচল শুরু ২ ডিসেম্বর সিনেমা করব না এটা কখনোই বলিনি: কেয়া পায়েল আইপিএল নিলামের আগে নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার শেখ হাসিনাকে নিয়ে যুক্তরাজ্যে এম সাখাওয়াতের বিস্ফোরক মন্তব্য, কী বলেছেন এই উপদেষ্টা লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে বিএনপি’র নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল আ. লীগের রাজনীতি করার বিষয়ে যে মন্তব্য করলেন নাহিদ ইসলাম যুক্তরাজ্যে ঢুকলেই গ্রেপ্তার হতে পারেন নেতানিয়াহু

যশোরে ১৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ

শেখ শহিদুল ইসলাম মিঠু, খুলনা ব্যুরো প্রধানঃ যশোরে পাঁচজনকে বিদেশে পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে সাড়ে ১৮ লাখ টাকা নিয়ে আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে একই পরিবারের( ৩)জনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার যশোর সদর আমলি আদালতে মামলা হয়েছে। সদর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মোঃ দুলালের ছেলে মোহাম্মদ হুমায়ুন মামলাটি করেছেন, সিনিয়ার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ গোলাম কিবরিয়া অভিযোগের তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডি যশোরের বিশেষ পুলিশ সুপারকে আদেশ দিয়েছেন, মোঃ হুমায়ুনের অভিযোগ আসামী সেলিম রেজা তার পূর্ব পরিচিত, সেলিম রেজা তাকে জানান তার ছেলে রাসেল দীর্ঘদিন ধরে মাল্টা নামক একটা দেশে থাকেন।

সেই সুবাদে তারা ইতিপূর্বে অনেককে বিদেশে পাঠিয়েছেন, জন প্রতি পাঁচ লাখ টাকা করে দিলে তারা তাদের মাল্টায় পাঠাতে পারবেন, সেখানে ভালো বেতন পাওয়া যাবে। এ সময় হুমায়ুন পাঁচজনকে পাঠাতে চাইলে সেলিম রেজা তাতে রাজি হন, চুক্তি হয় পাঁচজনকে পাঠানোর জন্য মোট ১৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিতে হবে, সেই অনুযায়ী সেলিম রেজা ও তার মেয়ে সেলিনা আক্তার মালটাই অবস্থানরত রাসেলের সাথে আলোচনা করেন। এরপর হুমায়ুন নিজের ও তার স্বজন সোহেল রানা সুমন হোসেন বিল্লাল হোসেন ও মশিউর আযমের পাসপোর্টসহ অনন্য কাগজপত্র আসামিদের কাছে হস্তান্তর করেন। চুক্তি অনুযায়ী ২০২১ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় আসামি সেলিম রেজা ও সেলিনা আক্তারের কাছ টাকা দেন হুমায়ুন, কিন্তু টাকা গ্রহণের পর দীর্ঘদিন পার হয়ে গেলেও আসামিরা উল্লেখিত পাঁচজনকে বিদেশে পাঠাতে ব্যর্থ হন, তারা টাকা ফেরত দিতে ও গড়িমোশি করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তারা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন যে কারণে আদালতে থাকতো রয়েছেন ভুক্তভোগী হুমায়ুন।

খবরটি শেয়ার করুন